This article may meet Wikipedia's criteria for speedy deletion as a test page. This criterion applies neither to sandboxes nor to pages in the user namespace. See CSD G2.
If this article does not meet the criteria for speedy deletion, or you intend to fix it, please remove this notice, but do not remove this notice from pages that you have created yourself. If you created this page and you disagree with the given reason for deletion, you can click the button below and leave a message explaining why you believe it should not be deleted. You can also visit the talk page to check if you have received a response to your message. Note that this article may be deleted at any time if it unquestionably meets the speedy deletion criteria, or if an explanation posted to the talk page is found to be insufficient. Note to page author: you have not edited the article talk page yet. If you wish to contest this speedy deletion, clicking the button above will allow you to leave a talk page message explaining why you think this article should not be deleted. If you have already posted to the talk page but this message is still showing up, try purging the page cache. This page was last edited by CoconutOctopus (contribs | logs) at 11:50, 22 October 2024 (UTC) (2 seconds ago) |
This article needs translation into English. This article is written in a language other than English. If it is intended for readers from the community of that language, it should be contributed to the Wikipedia in that language. See the list of Wikipedias. Please see this article's entry on Pages needing translation into English for discussion. If the article is not rewritten in English within the next two weeks it will be listed for deletion and/or moved to the Wikipedia in its current language. If you have just labeled this article as needing translation, please add {{subst:uw-notenglish|1=সম্পত্তি বন্টনে কোরআনের গাণিতিক ভুল}} ~~~~ on the talk page of the author. |
কুরআন আল্লার বাণী যাতে কোনো ভুল নেই, আল্লা নিজে এই কুরআন সংরক্ষণ করেছেন, যাতে একটিও ভুল থাকা সম্ভব না! আসেলেই কি কুরআনের কোনো ভুল নেই? নাকি আছে? আসুন এ সম্পর্কে আল্লা কি বলে দেখে নিই
আল্লাহ ফা*ক বলেন: "এটি একটি গ্রন্থ, যাতে কোনো সন্দেহ নেই; এটি পরহেজগারদের জন্য হিদায়াত।" (সুরা আল-বাকারা, ২:২)
এই আয়াতের আলোকে আমরা বুঝতে পারি কুরআনে কোনো ভুল নেই! থাকতে পারে না
কিন্তু! কিন্তু! কিন্তু!
কোরাআনে অসংখ্য বৈজ্ঞানিক এবং গাণিতিক ভুল আছে, তার মধ্যে একটি ভুল নিয়ে আজকের পোস্ট, আসুন এবার আমরা লজিক্যাল পার্সন আয়াত মানে সূরা নিসার এগারো এবং বারো নাম্বার আয়াত দেখে নিই
আল্লাহ্ তোমাদের সন্তান সম্বন্ধে নির্দেশ দিতেছেন : এক পুত্রের অংশ দুই কন্যার অংশের সমান, কিন্তু কেবল কন্যা দুই - এর অধিক থাকিলে তাহাদের জন্য পরিত্যক্ত সম্পত্তির দুই - তৃতীয়াংশ, আর মাত্র এক কন্যা থাকিলে তাহার জন্য অর্ধাংশ। তাহার সন্তান থাকিলে তাহার পিতা - মাতা প্রত্যেকের জন্য পরিত্যক্ত সম্পত্তির এক - ষষ্ঠাংশ ; সে নিঃসন্তান হইলে এবং পিতা - মাতাই উত্তরাধিকারী হইলে তাহার মাতার জন্য এক - তৃতীয়াংশ ; তাহার ভাই - বোন থাকিলে মাতার জন্য এক - ষষ্ঠাংশ; এ সবই সে যাহা ওসিয়াত করে তাহা দেওয়ার এবং ঋণ পরিশোধের পর। তোমাদের পিতা ও সন্তানদের মধ্যে উপকারে কে তোমাদের নিকটতর তাহা তোমরা অবগত নও। নিশ্চয়ই ইহা আল্লাহ্র বিধান ; আল্লাহ্ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়। সূরা নম্বর: ৪ আয়াত নম্বর: ১১
এবার বারো নাম্বার আয়াত পড়ুন
তোমাদের স্ত্রীদের পরিত্যক্ত সম্পত্তির অর্ধাংশ তোমাদের জন্য, যদি তাহাদের কোন সন্তান না থাকে এবং তাহাদের সন্তান থাকিলে তোমাদের জন্য তাহাদের পরিত্যক্ত সম্পত্তির এক - চতুর্থাংশ; তাহাদের ওসিয়াত পালন এবং ঋণ পরিশোধের পর। তোমাদের সন্তান না থাকিলে তাহাদের জন্য তোমাদের পরিত্যক্ত সম্পত্তির এক - চতুর্থাংশ, আর তোমাদের সন্তান থাকিলে তাহাদের জন্য তোমাদের পরিত্যক্ত সম্পত্তির এক - অষ্টমাংশ; তোমরা যাহা ওসিয়াত করিবে তাহা দেওয়ার পর এবং ঋণ পরিশোধের পর। যদি পিতা - মাতা ও সন্তানহীন কোন পুরুষ অথবা নারীর উত্তরাধিকারী থাকে তাহার এক বৈপিত্রেয় ভাই অথবা ভগ্নী, তবে প্রত্যেকের জন্য এক - ষষ্ঠাংশ। তাহারা ইহার অধিক হইলে সকলে সমঅংশীদার হইবে এক - তৃতীয়াংশে; ইহা যাহা ওসিয়াত করা হয় তাহা দেওয়ার এবং ঋণ পরিশোধের পর, যদি কাহারও জন্য ক্ষতিকর না হয়। ইহা আল্লাহ্র নির্দেশ, আল্লাহ্ সর্বজ্ঞ, সহনশীল। সূরা নম্বর: ৪ আয়াত নম্বর: ১২
উপরের আয়াতদুটো হচ্ছে সম্পত্তির হিসেবের আয়াত। ছেলে মেয়ে স্বামী স্ত্রী কে কতটুকু সম্পত্তি পাবেন তার হিসেব। আচ্ছা, এবারে আসুন ধরি, লজিক্যাল পার্সন ভাইয়ের পরিবারে রয়েছে তার বৃদ্ধ পিতা, মাতা, তার স্ত্রী, এবং কন্যা। লজিক্যাল পার্সনের স্ত্রী মারা গেলেন, এবং উনার সম্পত্তি কোরআনের উপরের আয়াত মোতাবেক ভাগ বাটোয়ারা করা হবে। হিসেব করার সুবিধার জন্য ধরে নিচ্ছি লজিক্যাল পার্সনের স্ত্রী ১২ লাখ টাকার সম্পত্তি রেখে গেছেন। এখন ভাগ বাটোয়ারা কীভাবে করবো?
আসুন তাদের ভাগ কত হবে তা দেখে নিই
লজিক্যাল পার্সন পাবে (1/4 অংশ) পিতা পাবে (1/6 অংশ) মাতা পাবে 1/6 অংশ) 1 কণ্যা পাবে (1/2 অংশ)
নিসা ১১+১২ এই দুটি আয়াত অনুসারে যেহেতু মৃতের সন্তান আছে, তাই তার বৃদ্ধ পিতা মাতা প্রত্যেকে পাবেন ছয় ভাগের এক ভাগ করে। অর্থাৎ মাতা পাবেন (১২০০০০০÷৬= ২,০০,০০০) টাকা পিতা পাবেন (১২০০০০০÷৬= ২,০০,০০০) টাকা লজিক্যাল পার্সন পাবে (১২০০০০০÷৪= ৩,০০,০০০) টাকা কণ্যা পাবেন (১২০০০০০÷২= ৬০০০০০) টকা
এবার আসুন এগুলো যোগ করি ৬,০০,০০০+৩,০০,০০০+২,০০,০০০+২,০০,০০০=১,৩০০,০০০
শুধুমাত্র এই একটি গাণিতিক ভুল না আরো অসংখ্য গাণিতিক ভুল রয়েছে কুরআনে,
১২ লাখ টাকা যদি কুরআনের সূরা নিসার এগারো এবং বারো নাম্বার আয়াত অনুযায়ী ভাগ করে দিতে যায় তাহলে বাড়তি ১ লাখ টাকা কে দিবে? আল্লা কি গায়েব থেকে টাকা দিবেন? নিচের ছবিতে ১৫ লাখ টাকার হিসাব দেওয়া হলো এরকম বড় ধরণের গাণিতিক ভুল দিয়ে সম্পত্তির হিসেব করা খুবই বিপদজনক
✍️ চিন্তা মুক্তি
This article has not been added to any content categories. Please help out by adding categories to it so that it can be listed with similar articles. (October 2024) |