ব্যক্তিগতভাবে, কখনো তেমন লেখা হয়নি।এই-ই প্রথম লেখা। so , ভুল , ত্রুটি পেলে সংশোধন করে পড়বেন।
========================
বাদুড় উড়ার সময় কেন শব্দ করে ?
চলন্ত সাইকেল কি করে সোজা থাকে ?
তেল কেন পানিতে মিশে না ?
দু' হাতে কেন আমরা লিখতে পারি না ?
আমরা কেন স্বপ্ন দেখি ?
বিদ্যুৎ কেন চমকায় ?
তারারা কেন খসে পড়ে না ?
কিভাবে সূর্যগ্রহণ ঘটে ?
পৃথিবীটা কি করে শূণ্যের উপর ঝুলে আছে ?
আমি কে ?
এই অনন্ত অসীম মহাবিশ্ব কোথা থেকে এসেছে ?
মহাবিশ্ব সৃষ্টির প্রক্রিয়াটি আসলে কি ?
পৃথিবী ছাড়া মহাবিশ্বের অন্য কোথাও প্রাণের অস্তিত্ব আছে কিনা ?
????????????????????????
????????????????????????
এরকম হাজারো প্রশ্নের গভীর জগতে ডুব দিতে আমার একদমই খারাপ লাগে না।
আমি বিশ্বাস করি , চিন্তাভাবনার মাধ্যমেই সবকিছু আত্মস্থ এবং উপলব্ধি করা সম্ভব ।
বুঝতে নিশ্চয়ই পারছেন যে , আমি বিজ্ঞানের ছাত্র।
কিন্তু , আমার মতে , যেকোনও দিক থেকেই যেকোন ভাবেই চিন্তাভাবনা শুরু করা যায়।
----------------------------------------
তিন ধরনের মানুষ এই পৃথিবীতে বর্তমান ।
উদাহরণের সাহায্য নিলে ব্যাপারটি আরো পরিস্কার হয় ।
ধরা যাক , কোন এক জাদুকর তার মাথার টুপি হতে একটি খরগোশ বের করে আনলেন ।
উল্লেখ্য যে , কোনও ম্যাজিক আমাদের কাছে ততক্ষণই ম্যাজিক মনে হয় যতক্ষণ আমরা তার রহস্য উদঘাটন করতে পারি না ।
প্রথম ভাগ সাধারণ , যারা কোনও রকম মাথা না ঘামিয়ে শুধুমাত্র দিন গুণে পার করে দেয় ।
তাদের তুলনা যেতে পারে খরগোশের লোমের ভিতর লুকিয়ে থাকা কিছু পোকার সাথে ।
দ্বিতীয় শ্রেণী তারা যারা লোমের ভিতর থেকে উঁকি দিয়ে বাইরে কি আছে দেখার চেষ্টা করে , কিন্তু আবারও লোমের গভীরে তলিয়ে যায়।
এবং তৃতীয় দল লোমের ভিতর থেকে বেরিয়ে এসেই দেখার চেষ্টা করে সরাসরি জাদুগরকে ।
আমি নিজেকে ৩য় দলটিতে দেখতে চাই ।
----------------------------------------
আমার যদি পাখা থাকতো , আমি তা ব্যবহার করে উড়ে যেতাম না............
কারণ আমি মনে করি পাখার ব্যবহার কেবল পাখিরই সাজে আমায় নয়........
সুতরাং জ্ঞানের জগতে পাখার কোনও প্রয়োজন নেই.........
অতএব , আমার যদি পাখা থাকতো আমি অবশ্য তা ব্যবহার করে উড়ে যেতাম না.......
বরং পাখা গুলো অতি কষ্টে বয়ে নিয়ে উঠতাম কোনও এক পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় ।
উঠেই পাখা দুটোকে ময়ূরের মতো নির্বিঘ্নে মেলে দিতাম । তারপর , সেগুলো রৌদ্রের প্রচন্ড উত্তাপে পুড়ে যেতো ।
ঠিক তখনই , শুরু হতো আমার জ্ঞান সাধনার চরম ধ্যান..........!..........!
ব্যক্তিগতভাবে, কখনো তেমন লেখা হয়নি।এই-ই প্রথম লেখা। so , ভুল , ত্রুটি পেলে সংশোধন করে পড়বেন।
edit========================
editবাদুড় উড়ার সময় কেন শব্দ করে ?
editচলন্ত সাইকেল কি করে সোজা থাকে ?
editতেল কেন পানিতে মিশে না ?
editদু' হাতে কেন আমরা লিখতে পারি না ?
editআমরা কেন স্বপ্ন দেখি ?
editবিদ্যুৎ কেন চমকায় ?
editতারারা কেন খসে পড়ে না ?
editকিভাবে সূর্যগ্রহণ ঘটে ?
editপৃথিবীটা কি করে শূণ্যের উপর ঝুলে আছে ?
editআমি কে ?
editএই অনন্ত অসীম মহাবিশ্ব কোথা থেকে এসেছে ?
editমহাবিশ্ব সৃষ্টির প্রক্রিয়াটি আসলে কি ?
editপৃথিবী ছাড়া মহাবিশ্বের অন্য কোথাও প্রাণের অস্তিত্ব আছে কিনা ?
edit????????????????????????
edit????????????????????????
editএরকম হাজারো প্রশ্নের গভীর জগতে ডুব দিতে আমার একদমই খারাপ লাগে না।
editআমি বিশ্বাস করি , চিন্তাভাবনার মাধ্যমেই সবকিছু আত্মস্থ এবং উপলব্ধি করা সম্ভব ।
editবুঝতে নিশ্চয়ই পারছেন যে , আমি বিজ্ঞানের ছাত্র।
editকিন্তু , আমার মতে , যেকোনও দিক থেকেই যেকোন ভাবেই চিন্তাভাবনা শুরু করা যায়।
edit----------------------------------------
editতিন ধরনের মানুষ এই পৃথিবীতে বর্তমান ।
editউদাহরণের সাহায্য নিলে ব্যাপারটি আরো পরিস্কার হয় ।
editধরা যাক , কোন এক জাদুকর তার মাথার টুপি হতে একটি খরগোশ বের করে আনলেন ।
editউল্লেখ্য যে , কোনও ম্যাজিক আমাদের কাছে ততক্ষণই ম্যাজিক মনে হয় যতক্ষণ আমরা তার রহস্য উদঘাটন করতে পারি না ।
editপ্রথম ভাগ সাধারণ , যারা কোনও রকম মাথা না ঘামিয়ে শুধুমাত্র দিন গুণে পার করে দেয় ।
editতাদের তুলনা যেতে পারে খরগোশের লোমের ভিতর লুকিয়ে থাকা কিছু পোকার সাথে ।
editদ্বিতীয় শ্রেণী তারা যারা লোমের ভিতর থেকে উঁকি দিয়ে বাইরে কি আছে দেখার চেষ্টা করে , কিন্তু আবারও লোমের গভীরে তলিয়ে যায়।
editএবং তৃতীয় দল লোমের ভিতর থেকে বেরিয়ে এসেই দেখার চেষ্টা করে সরাসরি জাদুগরকে ।
editআমি নিজেকে ৩য় দলটিতে দেখতে চাই ।
edit----------------------------------------
editআমার যদি পাখা থাকতো , আমি তা ব্যবহার করে উড়ে যেতাম না............
editকারণ আমি মনে করি পাখার ব্যবহার কেবল পাখিরই সাজে আমায় নয়........
editসুতরাং জ্ঞানের জগতে পাখার কোনও প্রয়োজন নেই.........
editঅতএব , আমার যদি পাখা থাকতো আমি অবশ্য তা ব্যবহার করে উড়ে যেতাম না.......
editবরং পাখা গুলো অতি কষ্টে বয়ে নিয়ে উঠতাম কোনও এক পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় ।
editউঠেই পাখা দুটোকে ময়ূরের মতো নির্বিঘ্নে মেলে দিতাম । তারপর , সেগুলো রৌদ্রের প্রচন্ড উত্তাপে পুড়ে যেতো ।
editঠিক তখনই , শুরু হতো আমার জ্ঞান সাধনার চরম ধ্যান..........!..........!============
editবাদুড় উড়ার সময় কেন শব্দ করে ? চলন্ত সাইকেল কি করে সোজা থাকে ? তেল কেন পানিতে মিশে না ? দু' হাতে কেন আমরা লিখতে পারি না ? আমরা কেন স্বপ্ন দেখি ? বিদ্যুৎ কেন চমকায় ? তারারা কেন খসে পড়ে না ? কিভাবে সূর্যগ্রহণ ঘটে ? পৃথিবীটা কি করে শূণ্যের উপর ঝুলে আছে ? আমি কে ? এই অনন্ত অসীম মহাবিশ্ব কোথা থেকে এসেছে ? মহাবিশ্ব সৃষ্টির প্রক্রিয়াটি আসলে কি ? পৃথিবী ছাড়া মহাবিশ্বের অন্য কোথাও প্রাণের অস্তিত্ব আছে কিনা ? ???????????????????????? ???????????????????????? এরকম হাজারো প্রশ্নের গভীর জগতে ডুব দিতে আমার একদমই খারাপ লাগে না। আমি বিশ্বাস করি , চিন্তাভাবনার মাধ্যমেই সবকিছু আত্মস্থ এবং উপলব্ধি করা সম্ভব । বুঝতে নিশ্চয়ই পারছেন যে , আমি বিজ্ঞানের ছাত্র। কিন্তু , আমার মতে , যেকোনও দিক থেকেই যেকোন ভাবেই চিন্তাভাবনা শুরু করা যায়।
তিন ধরনের মানুষ এই পৃথিবীতে বর্তমান ।
উদাহরণের সাহায্য নিলে ব্যাপারটি আরো পরিস্কার হয় ।
ধরা যাক , কোন এক জাদুকর তার মাথার টুপি হতে একটি খরগোশ বের করে আনলেন । উল্লেখ্য যে , কোনও ম্যাজিক আমাদের কাছে ততক্ষণই ম্যাজিক মনে হয় যতক্ষণ আমরা তার রহস্য উদঘাটন করতে পারি না ।
প্রথম ভাগ সাধারণ , যারা কোনও রকম মাথা না ঘামিয়ে শুধুমাত্র দিন গুণে পার করে দেয় । তাদের তুলনা যেতে পারে খরগোশের লোমের ভিতর লুকিয়ে থাকা কিছু পোকার সাথে ।
দ্বিতীয় শ্রেণী তারা যারা লোমের ভিতর থেকে উঁকি দিয়ে বাইরে কি আছে দেখার চেষ্টা করে , কিন্তু আবারও লোমের গভীরে তলিয়ে যায়।
এবং তৃতীয় দল লোমের ভিতর থেকে বেরিয়ে এসেই দেখার চেষ্টা করে সরাসরি জাদুগরকে ।
আমি নিজেকে ৩য় দলটিতে দেখতে চাই ।
আমার যদি পাখা থাকতো , আমি তা ব্যবহার করে উড়ে যেতাম না............ কারণ আমি মনে করি পাখার ব্যবহার কেবল পাখিরই সাজে আমায় নয়........ সুতরাং জ্ঞানের জগতে পাখার কোনও প্রয়োজন নেই......... অতএব , আমার যদি পাখা থাকতো আমি অবশ্য তা ব্যবহার করে উড়ে যেতাম না....... বরং পাখা গুলো অতি কষ্টে বয়ে নিয়ে উঠতাম কোনও এক পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় । উঠেই পাখা দুটোকে ময়ূরের মতো নির্বিঘ্নে মেলে দিতাম । তারপর , সেগুলো রৌদ্রের প্রচন্ড উত্তাপে পুড়ে যেতো । ঠিক তখনই , শুরু হতো আমার জ্ঞান সাধনার চরম ধ্যান..........!..........!