ওজন ও বাড়তি মেদ কমানো সহ রসুনের অন্যান্য কাযর্করী গুনাবলী।

হৃদপিণ্ডের সবচেয়ে উপকারী বন্ধু। শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে। ক্যান্সার রোধেও রসুনের সুনাম রয়েছে। পাশাপাশি বাড়তে মেদ ঝেড়ে ফেলতেও কার্যকর।

খাদ্য ও পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে দিল্লির পুষ্টি বিজ্ঞানী কাভিতা দেভগান জানান, রসুনের ক্যালোরি মান খুবই নগণ্য। তিন থেকে চার কোয়া রসুনে মাত্র ১৩ ক্যালোরি থাকে।

আরও কয়েক ভাবে ওজন কমায় রসুন।

- রসুন শক্তিশালী বিষাক্ত পদার্থ অপসারক। এটি শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ অপসারণ করে যা ‘ডি-টক্সিফায়িং’ নামে পরিচিত। শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ অপসারণের ফলে দেহের কার্যক্রম ভালোভাবে চলে। ফলে প্রাকৃতিক ভাবেই শরীর ছিপছিপে এবং শক্তিশালী থাকে।

- শরীরে জমে থাকা পানির ফলে গা-গুলানো, পেট ভারি লাগা, শরীর ফুলে থাকা, অতিরিক্ত ওজনের মতো সমস্যা দেখা দেয়। এসব রসুন খুব সহজেই কমিয়ে আনে। কারণ রসুন মূত্রবর্ধক। এটা শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি নিঃসরণ করে। ফলে শরীরে অনাকাঙ্ক্ষিত পানি জমে থাকে না।

- রসুন স্নায়ুকে উত্তেজিত করে অ্যাড্রেনালিন হরমোন নিঃসরণ ঘটায় যা শরীরের মেটাবোলিজম বৃদ্ধি করে। এতে অধিক ক্যালোরি খরচ হয় এবং ওজন কমে যায়।

- রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে রসুন এটা ওটা খাওয়ার ইচ্ছাও কমিয়ে রাখে। এতে ডায়বেটিকদেরও উপকার হয়।

- খাবারের রুচি কমিয়ে দিতেও রসুন ভূমিকা রাখে। এটি মস্তিষ্ককে সংকেত পাঠায় যে পেট ভরাই আছে। ফলে ক্ষুধা ভাব কমে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে।

- সম্প্রতি একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে, শরীরে তৈরি হওয়া চর্বির কোষ রসুন নিয়ন্ত্রণ করেও ওজন কমানোর কাজে সাহায্য করে।

- মাত্র এক,দুটি মাঝারি আকারের কোয়া খেয়েই এইসব উপকার পাওয়া যায়।

শরীরের অন্যান্য স্থানের মেদের তুলনায় সব চাইতে বেশি যন্ত্রণাদায়ক এবং বিশ্রী হলো পেটের মেদ। পেটে মেদ জমলে কোনো ধরণের পোশাকেই ভালো দেখায় না। যেভাবেই ঢাকতে যান না কেন পেটের মেদ ঢাকার কোনো উপায় খুঁজে পাওয়া যায় না। তাই ঢাকাঢাকির যন্ত্রণায় পরতে যাবেন না একেবারেই। বরং কমিয়ে ফেলার চেষ্টা করুন এই বিচ্ছিরি পেটের মেদ। ভাবছেন কিভাবে? খুব সহজেই। চলুন তবে শিখে নিই কি করে কমিয়ে ফেলবেন পেটের বিশ্রী মেদ মাত্র ২ সপ্তাহে।

উপকরণঃ

- ৩ কোয়া রসুন - ১ টি লেবু - ১ কাপ কুসুম গরম পানি

পদ্ধতিঃ

- সকালে খালি পেটে ৩ কোয়া রসুন কুচি করে কেটে খেয়ে নিন। - এরপর ১ টি গোটা লেবুর রস ১ কাপ কুসুম গরম পানিতে চিপে মিশিয়ে পান করে নিন। - এই পানীয় পান করার ১ ঘণ্টা পর সকালের নাস্তা করবেন। - প্রতিদিন একই নিয়ম পালন করতে থাকুন সকালে। প্রথম সপ্তাহ থেকেই ফলাফল দেখতে পাবেন।

ব্যাখ্যাঃ

জানতে চান এই পদ্ধতিতে কেন কমবে পেটের মেদ? চলুন জেনে নিই। আমাদের পেটের মেদ মূলত একধরণের ইষ্ট গাটের কারণে হয়ে থাকে। রসুন এই ইষ্টের ঝামেলা থেকে মুক্তি দেয় কারণ রসুনের রয়েছে অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদান। এবং লেবুর রসের রয়েছে মেদ কাটানোর ক্ষমতা।

সতর্কতাঃ

আপনি যদি প্রতিদিন সকালে এই কাজটি করার পাশাপাশি প্রতিদিন নিয়মিত ভাজাপোড়া এবং ফাস্টফুড জাতীয় খাবার খেতে থাকেন তাহলে নিশ্চয়ই এর ফলাফল আপনি পাবেন না। এটি তখনই কার্যকর যখন আপনি সব ধরণের খাদ্য উপাদান পরিমিত পরিমাণে খাবেন।

কাচাঁ রসুন খাওয়ার উপকারিতা

কাঁচা রসুন খাওয়া অনেকেই একেবারে পছন্দ করেন না। মুখে দুর্গন্ধ হওয়ার ভয়ে অনেকেই কাঁচা রসুনের কাছ থেকে দূরেই থাকেন। কিন্তু বিভিন্ন গবেষণায় দেখা যায় কাঁচা রসুনের স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক বেশি।

বিশেষ করে নানা ধরণের শারীরিক সমস্যা দূর করতে কাঁচা রসুনের জুড়ি নেই। ইউনিভার্সিটি অফ হেলথ অ্যান্ড মেডিক্যাল সাইন্সের গবেষণায় রসুনের এইসকল গুণাবলী প্রকাশ পায়।

আজ জেনে নিন রসুনের এমনই অসাধারণ কিছু গুণাবলী সম্পর্কে। জেনে নিন প্রতিদিন মাত্র ২ কোয়া রসুন খাওয়ার উপকারিতা।

১) হৃদপিণ্ডের সুস্থতায় কাজ করে। কোলেস্টেরল কমায়। এতে করে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে।

২) শিরা উপশিরায় প্লাক জমতে বাঁধা প্রদান করে। রক্ষা করে শিরা উপশিরায় মেদ জমার মারাত্মক রোগ অথেরোস্ক্লেরোসিসের হাত থেকে।

৩) উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যা দূর করে।

৪) গিঁট বাতের সমস্যা থেকে রক্ষা করে।

৫) ফ্লু এবং শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে।

৬) অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান দেহে খারাপ ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ, জন্ম এবং বংশবিস্তারে বাঁধা প্রদান করে।

৭) যক্ষ্মা রোগের হাত থেকে রক্ষা করে।

৮) দেহের বিভিন্ন অংশের পুঁজ ও ব্যথাযুক্ত ফোঁড়ার যন্ত্রণা কমায়।

৯) যৌনমিলনের অসাবধানতা বশত রোগ ট্রিকোমোনিয়াসিসের হাত থেকে রক্ষা করে।

১০) হজমশক্তি বাড়ায় ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।

১১) কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

১২) গলব্লাডার ক্যান্সার মুক্ত রাখে।

১৩) স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

১৪) রেক্টাল ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করে।

১৫) প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।

১৬) পরিপাকতন্ত্রের নানা সমস্যা দূর করে।

১৭) ইষ্ট ইনফেকশন দূর করে।

১৮) শিরা উপশিরায় জমাট বাঁধা রক্ত ছাড়াতে সহায়তা করে।

১৯) ক্ষুধামন্দা ভাব দূর করে।

২০) দেহের অভ্যন্তরীণ ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া এবং কৃমি ধ্বংস করে।

২১) চোখে ছানি পড়ার হাত থেকে রক্ষা করে।

২২) হাতে পায়ে জয়েন্টের ব্যথা দূর করে এবং বাতের ব্যথা সারায়।

২৩) ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

২৪) স্টাফিলোকোক্কাস ইনফেকশন দূর করে।

২৫) দাঁতের ব্যথা সারাতে সহায়তা করে।

২৬) ব্রণ সমস্যা দূরে রাখে।

২৭) আঁচিলের সমস্যা সমাধান করে।

২৮) দাদ, খোস-পাঁচড়া ধরণের চর্মরোগের হাত থেকে রক্ষা করে।

২৯) চামড়ায় ফোসকা পড়ার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দেয়।

৩০) রসুনের ফাইটোনসাইড অ্যাজমা সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

৩১) দীর্ঘমেয়াদী হুপিং কাশি ও ব্রঙ্কাইটিসের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

৩২) ঘুম না হওয়া, অনিদ্রা রোগ মুক্ত রাখে।

৩৩) ত্বককে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে।

৩৪) দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

সতর্কতাঃ

১) দিনে ২ কোয়ার বেশি কাঁচা রসুন খাওয়া যাবে না। রান্নায় রসুন ব্যবহার হলেও দিনে মাত্র ২ কোয়া রসুন খাওয়া যায়।

২) রসুনে অ্যালার্জি কিংবা কোনো বিশেষ কারণে রসুন খাওয়া বন্ধ থাকলে তাদের রসুন না খাওয়াই ভালো।

৩) অতিরিক্ত রসুন খেলে নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ, বমিভাব হতে পারে।

রসুনের উপকারিতার বিষয়টি চিকিৎসা বিজ্ঞানে দিন দিন প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে। ভেষজ এই সবজিটির গুণের কথা মানুষ অনেক আগেই টের পেয়েছিল। বিশেষত বিজ্ঞানের জনক বলে পরিচিত হিম্পোক্রিটস মানবদেহের ক্যান্সার, ঘা, কুষ্ঠ সারাতে, রোগ সংক্রমণ প্রতিরোধ ও পরিপাকতন্ত্রের হজমজনিত সমস্যা দূর করতে রোগীদের রসুন খাওয়ার পরামর্শ দিতেন। আধুনিক ভেষজ চিকিৎসকরাও সর্দি, কাশি, জ্বর, ফ্লু, ব্রঙ্কাইটিস, কৃমি, রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ, খাদ্য পরিপাকের সমস্যাসহ লিভার ও পিত্তথলির নানা উপসর্গ দূর করতে রসুন খাওয়ার পরামর্শ দেন। এক গবেষণায় দেখা গেছে, একটি মাঝারি সাইজের রসুনে এক লাখ ইউনিট পেনিসিলিনের সমান অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যক্ষমতা রয়েছে। শুধু তাই নয়, ব্যাকটেরিয়া ও প্রোটোজোয়ার মাধ্যমে সৃষ্টি অ্যামিবিক ডিসেনট্রি নির্মূলের ক্ষেত্রে রসুন বেশ কার্যকরী।

দেহের রোগ সংক্রমণ দূর করার জন্য একসঙ্গে তিন কোয়া রসুন দিনে তিন থেকে চারবার চিবিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়।

রক্তের চাপ ও রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমানোর জন্য প্রতিদিন তিন থেকে ১০ কোয়া রসুন খেতে পারেন। তা ছাড়া রসুনের জল সেবন করতে হলে ছয়কোয়া রসুন পিষে এককাপ ঠাণ্ডা পানিতে ৬ ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। তারপর ভালোভাবে ছেঁকে রসুন জল সেবন করুন।

ঠান্ড ও কফ নিরাময়ে রসুন এর ভূমিকা।

রসুন ও মধুর মিশ্রণ বিভিন্ন ধরনের  সংক্রমণ, ঠান্ডা, জ্বর, কফ ইত্যাদি সারাতে বেশ ভালো কাজ করে। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কেবল সাতদিন রসুন ও মধুর মিশ্রণ খেলে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে শরীরকে অনেকটাই রক্ষা করা যায়।

জীবনধারা বিষয়ক ওয়েবসাইট রাইস আর্থ জানিয়েছে মধু ও রসুনের এই মিশ্রণটি তৈরির প্রণালি।

উপাদান

একটি মাঝারি আকৃতির বয়াম। মধু। তিন থেকে চারটি রসুন। (খোসা ছাড়ান। কোয়াগুলো বের করুন।) প্রণালি

প্রথমে বয়ামের মধ্যে রসুনের কোয়াগুলো নিন। এরপর এর মধ্যে মধু ঢালুন। বয়ামের মুখ বন্ধ করে মিশ্রণটি ফ্রিজের মধ্যে সংরক্ষণ করুন।

প্রতিদিন খালিপেটে মিশ্রণটি আধা চা চামচ করে খান। ঠাণ্ডাজনিত সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য দিনে ছয়বার আধা চা চামচ করে এটি খেতে পারেন। এটি সংক্রমণ দূর করতে কাজ করবে।

যৌনতা বৃদ্ধি তে রসুন এর কাযর্করী ভূমিকা।

যৌনতার বাগিচায় যদি নতুন কিছুর শুরু না হয়, তাহলেই সর্বনাশ। মহিলাদের পাশাপাশি পুরুষদেরও বেশ কিছু যৌন সমস্যা হতে পারে। বিশেষ করে পুরুষদের অনুন্নত মানের স্পার্মের জন্য যৌন অক্ষমতা দেখা যায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, প্রতি মিলি লিটার শুক্রাণুতে ২০ মিলিয়নের কম স্পার্ম থাকলে যেকোনো পুরুষ অনুর্বর হতে পারেন। বাজে খাদ্যাভ্যাস, ধূমপান, অ্যালকোহল, অনিয়ন্ত্রিত জীবন, ব্যায়ামে অনীহা প্রভৃতি কারণে দিন দিন অনুর্বরতা বাড়ছে। এক্ষেত্রে বিশেষ সহায়ক রসুন। কেননা সুস্থ বীর্য তৈরিতে রসুনের জুড়ি মেলা ভার। যৌন অক্ষমতার ক্ষেত্রে রসুন খুব ভাল ফল দিয়ে থাকে। রসুন কে ‘গরীবের পেনিসিলিন’ বলা হয়। কারণ, এটি অ্যান্টিসেপ্টিক হিসাবে কাজ করে আর এটি অতি সহজলভ্য সবজি যা আমরা প্রায় প্রতিনিয়ত খাদ্য হিসাবে গ্রহণ করে থাকি। আপনার যৌন ইচ্ছা ফিরে আনার ক্ষেত্রে এর ব্যবহার খুবই কার্যকরী। কোন রোগের কারণে বা দুর্ঘটনায় আপনার যৌন ইচ্ছা কমে গেলে এটি আপনাকে তা পুনরায় ফিরে পেতে সাহায্য করে।এছাড়া যদি কোন ব্যক্তির যৌন ইচ্ছা খুব বেশী হয় বা তা মাত্রাতিরিক্ত হয় যার অত্যধিক প্রয়োগ তার নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করতে পারে এমন ক্ষেত্রে ও রসুন খুব ই কার্যকরী।

কীভাবে খাবেন রসুন:

প্রতিদিন নিয়ম করে কয়েক কোয়া কাঁচা রসুন খেলে শরীরের যৌবন দীর্ঘ স্থায়ি হয় । যারা পড়ন্ত যৌবনে চলে গিয়েছেন, তারা প্রতিদিন দু’কোয়া রসুন খাঁটি গাওয়া ঘি-এ ভেজে মাখন মাখিয়ে খেতে পারেন। তবে খাওয়ার শেষে একটু গরম জল বা দুধ খাওয়া উচিৎ। এতে ভাল ফল পাবেন। যৌবন রক্ষার জন্য রসুন অন্যভাবেও খাওয়া যায়। কাঁচা আমলকির রস দুই বা এক চামচ নিয়ে তার সঙ্গে এক বা দুই কোয়া রসুন বাটা খাওয়া যায়। এতে স্ত্রী-পুরুষ উভয়ের যৌবন দীর্ঘস্থায়ি হয়।

সাবধানতা:

যাদের শরীর থেকে রক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না, অতিরিক্ত রসুন খাওয়া তাদের জন্য বিপদ জনক। কারণ, রসুন রক্তের জমাট বাঁধার ক্রিয়াকে বাধা প্রদান করে। ফলে রক্তপাত বন্ধ হতে অসুবিধা হতে পারে। তা ছাড়া অতিরিক্ত রসুন শরীরে অ্যালার্জি ঘটাতে পারে। এসব ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রসুন না খাওয়াই উত্তম। রসুন খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে অস্বস্তি বোধ করলে রসুন খাওয়া বন্ধ রাখুন। শিশুকে দুগ্ধদানকারী মায়েদের রসুন না খাওয়াই ভাল। কারণ রসুন খাওয়ার ফলে তা মায়ের দুধের মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে ঢুকে শিশুর যন্ত্রণার কারণ ঘটাতে পারে।

আশা করি এই প্রচ্ছদ টি পড়ে আপনাদের ভাল লাগবে।